বিজ্ঞপ্তি

শৈলজারঞ্জন মজুমদার
“জন্মদিন এল তব আজি
ভরি ল’য়ে সংগীতের সাজি।
বিজ্ঞানের রসায়ন রাগরাগিণীর রসায়নে
পূর্ণ হল তোমার জীবনে।
কর্মের ধারায় তব রসের প্রবাহ যেথা মেশে
সেইখানে ভারতীর আশীর্বাদ অমৃত বরষে।”
যাঁর জন্মদিনে রবীন্দ্রনাথ এই কবিতা উপহার দিয়েছিলেন, যাঁর নাম রেখেছিলেন ‘গীতাম্বুধি’ অর্থাৎ সংগীতের সাগর, সেই শৈলজারঞ্জন মজুমদার রবীন্দ্রনাথের আকর্ষণে শান্তিনিকেতনে কেমিস্ট্রীর অধ্যাপক হয়ে এসেছিলেন ১৯৩২ সালে, যখন গুরুদেবের বয়েস একাত্তর। শান্তিনিকেতনে তখনো সঙ্গীতভবন বলে আলাদা কোনো ভবনের সৃষ্টি হয়নি। কলাভবন ই ছিল সবরকম শিল্পের শিক্ষাকেন্দ্র। পাঠভবনের ছেলেমেয়েদের গান শেখাতেন শান্তিদেব ঘোষ ও অন্যান্য শিক্ষকরা, দিনেন্দ্রনাথ সুরপুরীতে থাকতেন এবং বড়োদের রবীন্দ্রসঙ্গীত শেখাতেন। বড়োদের অর্থাৎ কলেজের ছাত্রছাত্রী এবং অধ্যাপকরাও যোগ দিতেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শেখার ক্লাসে। দিনেন্দ্রনাথ কে রবীন্দ্রনাথ বলতেন ‘সকল গানের ভাণ্ডারী’ – তিনি তাঁর কাকার সব গানের স্বরলিপি তৈরী করতেন, রবীন্দ্রসঙ্গীত বিষয়ের সবকিছু তাঁর নির্দেশেই হ’ত।…(read more)
আচার্য্য শৈলজারঞ্জন মজুমদারের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‘অগ্নিরক্ষার ঋত্বিক শৈলজারঞ্জন সংগীত সায়হ্নিকা’
আচার্য্য শৈলজারঞ্জন মজুমদারের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী ২০২৫ সালে। এই উপলক্ষ্যে তাঁর পরিবারের সদস্যগণ একটি সমিতি গঠন করে শান্তিনিকেতন ও কলকাতার শিল্পীদের একত্রিত করে দু’ দিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‘অগ্নিরক্ষার ঋত্বিক শৈলজারঞ্জন সংগীত সায়হ্নিকা’ আয়োজন করেছেন মার্চ মাসের ২৪ ও ২৫ তারিখ শান্তিনিকেতনে এবং এপ্রিল মাসের ৪ এবং ৫ তারিখ কলকাতায় ডঃ ত্রিগুণা সেন অডিটোরিয়ামে (যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ)।